একটা স্বার্থপর গাছ একটা স্বার্থপর ফুল ধারণ করে। তার থেকে আবার একটা স্বার্থপর ফল হয়। মাটিতে ঝড়ে পরে সেই ফল। ধিরে ধিরে দিন যায়, মাস যায়, বছর ও বয়ে যায়। মটি থেকে চারাগাছ মাথা তুলে ধরে । গল্পের শুরুতেই যে স্বার্থহীন মানুষটার কথা বলা হয়নি। আদপে যে এই গল্পের আসল কান্ডারী, রোজ নিয়ম করে সে গাছে জল দেয়। সার মাটি তৈরী রাখে। কীটনাশক ছড়ায়। স্বার্থপর চারাগাছ মহিরুহ হয়ে ওঠে। দিকে দিকে অজস্র গাছ গজিয়ে এক স্বার্থপর গাছের বন সৃষ্টি করে ফেলে।
আর অন্যদিকে সেই স্বার্থহীন লোকটা বিশাল বন দেখে খুশি হয়। নিজের মনে মনেই যুদ্ধে কখনও বা জেতে। বা হেরে ভুত হয়ে যায়। এক দঙ্গল স্বার্থপর গাছের ছায়ায় বসে শান্তির নিঃশ্বাস নেয়। কমলালেবুর খোশা ছাড়িয়ে সুখ পায়। স্বার্থপরতার গন্ধ পেলেও চোখ বুজে থাকে। মাথাকে বোঝায় এইতো বেশ আছি। অন্য কিছু করলে যদি এই টুকুটাও আর না থাকে। একা থাকার দায় বড়ই দায়। যে থাকে সেই শুধু বোঝে। কমলালেবুর খোসা ছাড়িয়ে একটা কোয়া মুখে ফেলে। বাহঃ বেশ মিস্টি। এলগাল থেকে অন্য গালে চালান করে। তরতরিয়ে গাছেরা ছড়িয়ে পরে। যে তাদের বাড় বাড়ন্ত আটকাতে পারত, সে এখন সুখ স্বপ্ন দেখছে। স্বমূলে উপড়ে ফেলার সাহস তার নেই তারা সেটা জানে।
আর অন্যদিকে সেই স্বার্থহীন লোকটা বিশাল বন দেখে খুশি হয়। নিজের মনে মনেই যুদ্ধে কখনও বা জেতে। বা হেরে ভুত হয়ে যায়। এক দঙ্গল স্বার্থপর গাছের ছায়ায় বসে শান্তির নিঃশ্বাস নেয়। কমলালেবুর খোশা ছাড়িয়ে সুখ পায়। স্বার্থপরতার গন্ধ পেলেও চোখ বুজে থাকে। মাথাকে বোঝায় এইতো বেশ আছি। অন্য কিছু করলে যদি এই টুকুটাও আর না থাকে। একা থাকার দায় বড়ই দায়। যে থাকে সেই শুধু বোঝে। কমলালেবুর খোসা ছাড়িয়ে একটা কোয়া মুখে ফেলে। বাহঃ বেশ মিস্টি। এলগাল থেকে অন্য গালে চালান করে। তরতরিয়ে গাছেরা ছড়িয়ে পরে। যে তাদের বাড় বাড়ন্ত আটকাতে পারত, সে এখন সুখ স্বপ্ন দেখছে। স্বমূলে উপড়ে ফেলার সাহস তার নেই তারা সেটা জানে।